সুইজারল্যান্ডের পেনশন বেশ ভালোই। শেষ বয়সে অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের কোন অসুবিধাই নেই। কিন্তু তা সত্বেও ক্রিষ্টিনা ৮৭ বছর বয়সী একজন একক পুরুষের দেখাশুনা করার কাজ করতেন। একদিন আমি জিজ্ঞাসা করলাম তুমি কি টাকার জন্য কাজ কর? তাঁর জবা
বেতন পান নি তিনি পাঁচ মাস। এমনিতেই অর্থনৈতিকভাবে ছিলেন প্রচন্ড সঙ্কটে। ধুঁকছিলেন অর্থসঙ্কটে। তার পর করোনার আঘাত। স্বাস্থ্যসেবাকর্মী জীবন আখতার মারা গেলেন করুণ এক মর্মান্তিক বাস্তবের মুখোমুখি হয়েই। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি হা
করোনা যুদ্ধে মানুষের জীবনরক্ষার অকুতোভয় লড়াইয়ে এ পর্যন্ত ১৩জন চিকিৎসক শহিদ হয়েছেন। তাদের তালিকা জানালেন ডা.শাফি আহমেদ। করোনারোগীদের নতুন জীবন দান করতে গিয়ে নি:শেষে নির্ভয়ে নিজেকে অকাতরে দান করে গেলেন তারা।
মাত্র চার দিনের মধ্যেই এই ওষুধ ৬৫ শতাংশ করোনা রোগীকে সম্পূর্ণ সারিয়ে তুলেছে বলেই দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ডক্টরস প্লাটফর্ম ফর পিপল’স হেলথ টেলিমেডিসিনসেবা প্রদানকারী চিকিৎসকদের সময়সূচী জানাচ্ছেন সংগঠনটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা.শাকিল আখতার।
লকডাউন ঘোষণা হতেই তিনি ভাবেন, যাতায়াতের তেমন সুযোগ কোথায় এখন? আসতে-যেতেই যে অনেক টাকা বেরিয়ে যাবে মানুষগুলোর! লকডাউনের দ্বিতীয় দিন থেকেই ফুয়াদের হাসপাতালে ডায়ালিসিস করা হচ্ছে মাত্র ৫০ টাকায়।
ডা. রুমি আহমেদ লিখেছেন, সুন্দরবন কুরিয়ার ও শান্ত মরিয়ম ইউনিভার্সিটির ইমামুল কবির শান্ত পালিয়ে যান নি, ভয় আতঙ্কে দশবার মরে যাননি, করোনার সাথে লড়তে লড়তে একবারই মরেছেন, এটা বীরের মৃত্যু!
কোভিড-১৯ অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতবর্ষে স্বেচ্ছাসেবীর ভূমিকায় এগিয়ে এসেছেন ৩৮ হাজারের বেশি চিকিৎসক। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সশস্ত্র বাহিনীর মেডিক্যাল পরিষেবা বিভাগ থেকে অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা। দিল্লীতে সরকারের এক পদস্থ আধিকার
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন, আপনি কি গিনিপিগ?? এখন একজন ডাক্তার ফেসবুকে এসে একটা মেডিসিন খেতে বললেই আপনি অন্ধের মত গিলা শুরু করবেন? কবিরাজি করতে যদিও এসব কিছু লাগে না কিন্ত মেডিকেল সায়েন্স তো কবিরাজি নয়।।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন, করোনার চিকিৎসায় সর্বশেষ কিছু বৈজ্ঞানিক ও ক্লিনিক্যাল সুসংবাদ নিয়ে
তারানা হালিম লিখেছেন, জরুরী অবস্থা ঘোষণা করে ৩ মাস পর ধীরে ধীরে অবস্থা দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া যেত না? আমি ডাক্তার নই কিন্তু বুঝে চুপ থাকা হয় না, এটা আমার দোষ এবং এই দোষ আমার গর্ব। এত মৃত্যু দেখে চুপ থাকতে পারছি না। Brazil
ডা. হৃদয় রঞ্জন রায় লিখেছেন, আমেরিকা, বৃটেন, ইটালিসহ অনেক উন্নত দেশ যখন কোভিড-১৯ মোকাবেলায় হিমসিম খাচ্ছে তখন ডা. কোচার নেতৃত্বে তুর্কী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এক অসামান্য, দৃষ্টান্তমূলক এবং অনুসরনীয় সাফল্যের নজীর স্থাপন করেছে। ডা.
জম্মু ও কাশ্মীরের কাটরায় কোয়ারান্টিন সেন্টারে থাকা অন্তত ৫০০ মুসলিমের জন্য সকাল-সন্ধ্যায় সেহরি এবং ইফতারির ব্যবস্থা করছেন এক মন্দির কর্তৃপক্ষ । উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মের নামে হানাহানির ঘটনার মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রী
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ লিখেছেন , আপনার হাজার হাজার কোটি টাকা। টাকার পাহাড় আপনার ও আপনার পরিবারের। ধরাকে সরা জ্ঞান করতে পারেন টাকা দিয়ে। টাকার দাপটে বাঘ মহিষকে এক ঘাটে জল খাইয়েছেন। আজ আপনি আইসিইউ তে একটা বেড পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা।
জীবনরক্ষার জীবনকর্মী চিকিৎসকদের জীবন এমনই। করোনা ফাইটার চিকিৎসক সাবরিনা শাহরিন । মায়ের জন্মদিনে বাসা থেকে নিজেই কেক তৈরী করে এনেছে নিসর্গ তার মায়ের জন্য। ছেলের আবদার মেটাতে ডা. সাবরিনা নিজের জন্মদিনের কেকটি কাটলেন রাস্তায় । স
আমরা অক্সফোর্ডের অধ্যাপক সারা গিলবার্টকে চিনি কিন্তু ঘরের কীর্তিমান বিজন কুমার শীলকে চিনি না। অথচ সারা গিলবার্টের ট্রায়ালে থাকা ভ্যাকসিনের চেয়ে তাঁর উদ্ভাবিত করোনা শনাক্তকরণ কিট এ মুহূর্তে মানব জাতির জন্য কোন অংশে কম গুরুত্বপ
১৬টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন অধ্যাপক ডাঃ ফাহিম ইউনুস, মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, বিভাগীয় প্রধান সংক্রামক রোগ ক্লিনিক, আমেরিকা।
বাংলাদেশী এক ডাক্তারের, বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত ইউ এস সিটিজেনকে কোভিড ১৯ থেকে বাচিয়ে তুলে; নিজেকে হারিয়ে ফেলার গল্প। লিখেছেন ডাঃ অধ্যাপক ডালিয়া সৈয়দা
অধ্যাপক ডা. সেজান মাহমুদ লিখেছেন , আইভারমেক্টিন/ইভারমেক্টিন এবং ডক্সিসাইক্লিন ওষুধ নিয়ে পত্রিকায় গয়রহ সংবাদ পরিবেশন করেন অনেকে। শিরোনামগুলো এরকম ছিল- " দেশে করোনা চিকিৎসায় বড় সাফল্য, দুটি ওষুধের সম্মিলিত ব্যবহারে তিনদিনে ৫০%
ডা. অসিত মজুমদার লিখেছেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ সময়কালীন নিজের জীবনের ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও হাসপাতালের ফ্লু ইউনিটে ইনচার্জের দায়িত্ব পালন করেন ডা. সেতু । তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন। বর্তমানে তিনি কর