অধ্যাপক ডা. সেজান মাহমুদ লিখেছেন, ইতালির রোমের একটি হাসপাতালে ইঁদুরের মধ্যে করোনা ভাইরাসের (সারস করোনা ভাইরাস-২) এন্টিবডি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে যা মানুষের শরীরের করোনা ভাইরাসটিকে নিউট্রালাইজ করে ফেলতে সক্ষম। এন্টিবডি দিয়ে টিক
মানুষের জন্য জীবনরক্ষাকারী ওষুধ শিল্পের কাজে তিনি ক্লান্তিহীনভাবে ছুটছিলেন। মটর সাইকেলে চড়ে ; হঠাৎ বরিশালে গড়িয়ারপাড়ে রাস্তার পাশে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেন তিনি। বেক্সিমকো ফার্মার এরিয়া ম্যানেজার সুজিত হালদার। মানবসেবার কাজে গায়
সারা বিশ্ব যখন স্থবির এক রহস্যময় ভাইরাস করোনার তাণ্ডবে, রোগ মোকাবিলায় দিশেহারা বিশ্বনেতারা, ঠিক তখন আবার আলোক বর্তিকা হাতে সেই সারাহ গিলবারট। তিনি একজন নারী। রাজিক হাসান , লন্ডন থেকে
তাহলে গালি দেয় কারা ! সাহানা বেগম চৌধুরী সবুজবাগ ঢাকা থেকে তার চিঠিতে জানান, এরা কেউই কখনও ডাক্তারদের কাছে যায় না। এরা বিশেষ জাতের প্রাণী। এরা ঠিক মানুষ কিনা , বলা মুশকিল। দেখতে মানুষের মত কিন্তু তাদের কোন রোগ হয় না
করোনা ভাইরাস রোধে নাকের স্প্রে: ক্লিনিকেল টেস্টের অনুমতি দিলো হেলথ কানাডা নতুনদেশ ডটকম: করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক আবিস্কারের বিশ্বব্যাপী লড়াইয়ে ভিন্ন ধরনের কৌশল নিয়ে এগিয়ে এসেছে কানাডীয়ান কোম্পানি স্যানোটাইজ রিসার্চ অ্যান্ড ডে
করোনা ফাইটার। এক প্রকৃত বীরের কথা জানা গেল বরিশালে। অকুতোভয় এই সৈনিক। এ নিয়ে বরিশাল থেকে বিশিষ্ট সাংবাদিক এম জসীম উদ্দীন জানান বিস্তারিত। বরিশাল শের–ই–বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনাভাইরাসের পরীক্ষার কাজ শুরু হয় গত ২৯ মার্
বিভিন্ন দেশে অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সে নেয়া হয় ২৫০ ডলার থেকে ৩০০ সমমানের মুদ্রা। বাংলাদেশী টাকায় কমবেশী ২০০০০ টাকা থেকে ২৫০০০ টাকা। বিলম্বে হলেও বাংলাদেশে শুরু হয়েছে অনলাইন প্রাইভেট চেম্বার। বিদেশের ২৫ হাজার টাকার সমমানের ভিডিও
বাংলাদেশের প্রথম পাবলিক স্যানিটাইজার মেশিন চালু হল বগুড়ার সাতমাথায়। এই কর্মযজ্ঞে মূল ভূমিকা পালন করেন উদ্ভাবক এমডি বিপ্লব ও লোকসেবী ডা: মো: সামির হোসেন মিশু।
করোনা ত্রাণে সর্বস্ব দিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেলেন কোটিপতি অভিনেতা প্রকাশ রাজ। দক্ষিণী এই মহাজনপ্রিয় অভিনেতা তার দীর্ঘ অভিনয় জীবনে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন। তিনি এমনিতেই বিভিন্ন ইস্যুতে অনুদান দেন। এবার মানবিক বিপর্যয়ে আক্ষরিক অর্থ
কেমন আছেন তারা? কি খান? কতোক্ষণ ঘুমান? আর কতোটা উদ্বেগেই দিন যাপন করছেন তাদের স্বজনরা? কতোদিন নিজের সন্তানকে জড়িয়ে ধরতে পারেন না? দেখতে পান না বাবা-মা বা স্বজনদের মুখ? করোনাকালে প্রিয় মানুষটার কপালে চুমুটাও দেন না কতোদিন!
"দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে অনুরোধ- আপনার রাজ্যে বসবাসকারী ওড়িশা বাসীদের পেট ভরে খাওয়ান এবং সেই খাওয়ানোর জন্য যত টাকা খরচ হবে, সেই খরচের বিলটা পাঠিয়ে দিন। যা টাকা লাগে আমি দেবো।" কে বলছেন এটা ? ওড়িশার বর্তমান মুখ্যমন্ত
ইতোমধ্যে উক্ত মেডিকেল কলেজে করোনার জন্য আইসোলেশন সেন্টার প্রস্তুত করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাসীর কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত আর তাদের জন্যই কাজ করে যাবে।
হাসপাতালের স্বাস্থ্য-কর্মীরা পরিবারের সদস্যদের আক্রান্ত হওয়ার ভয়ে তীব্র মানসিক চাপে রয়েছেন। আর্থিক প্রণোদনার বদলে তারা চান উপযুক্ত পিপিই - অর্থাৎ করোনাভাইরাস সংক্রমণ-প্রতিরোধী পোশাক ও অন্যান্য সরঞ্জাম।
করোনা মহামারী মোকাবেলায় সাফল্য দেখিয়ে তিনি বিশ্ব কাঁপিয়ে দিয়েছেন। কম সাধ্যে, সীমিত শক্তিতেও তিনি একজন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে স্থাপন করেছেন অনন্য মডেল। প্রকৃত অধিকর্তার মডেল খুঁজতে আমাদের ইউরোপ আমেরিকা চীন জাপান যাওয়ার দরকার
ডা. মারুফ রায়হান খান লিখেছেন, যখন বাসা থেকে বের হই তখন রাত ৯.৪৫। আকাশে মেঘ। কখনও বিদ্যুত চমকায়। এ যেন এক নীরব-নিস্তব্ধ নগরী। শুনশান নীরবতা। কদাচিৎ দুএকটা মানুষ। তবে অনেক কুকুর। ভীতিকর স্বরে ঘেউ ঘেউ করে। রিকশা পাওয়ার তো কল্পনা
যেতে নাহি দিব : ডাক্তারপুত্রের মর্মস্পর্শী ছবি বাবার পা জড়িয়ে । বাবা ডাক্তার । তাকে ডিউটিতে যেতেই হবে। মানুষকে বাঁচাতে , তাদের জীবনরক্ষায় তাকে হাসপাতালে যেতেই হবে। কিন্তু শিশু মন বড়ই অস্থির। সে কিছুতেই যেতে দেবে না বাবাকে। এম
করোনা-যুদ্ধে বিরল দৃষ্টান্ত রাখলেন সদ্যজননী উচ্চ পদস্থ অফিসার। করোনা সংকটের সময় নিজের মাতৃত্বকালীন ছুটিটাও নিলেন না তিনি। এক মাসের সন্তানকে কোলে নিয়েই তিনি ডিউটিতে যোগ দিয়েছেন। সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে।
অচিন চক্রবর্তী লিখেছেন , মাননীয় ভারত প্রধানমন্ত্রী যখন আলো নিভিয়ে এবং আলো জ্বালিয়ে নোভেল করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবাইকে এককাট্টা হতে উদ্বুদ্ধ করছেন, সেই মুহূর্তেই কেরলে কোভিড-১৯ আক্রান্ত এক বরিষ্ঠ দম্পতি— যাঁদের এক জনের
জনসেবায় ঝাঁপিয়ে পড়তে কোন দেরী করেন নি আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকার । তিনি পেশায় একজন চিকিৎসক। তবে সক্রিয় রাজনীতি শুরু করবেন বলে ২০১৩ সালে তিনি চিকিৎসক হিসেবে তাঁর নিবন্ধন প্রত্যাহার করে নেন। করোনাভাইরাস যখন মহামার
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের (কোভিড-১৯) চিকিৎসায় নির্মাণাধীন ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) অস্থায়ী হাসপাতালের কাজ চলছে জোর কদমে । ট্রেড সেন্টারে ১ হাজার ৪৮৮ বেডের পাশাপাশি হাসপাতালের জন্য ডাক্তার, নার্স, সার্