ডা. গুলজার হোসেন উজ্জ্বল লিখেছেন, রাজধানীর মহাখালিতে অবস্থিত ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (সাবেক আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতাল) একটি ভাল উদ্যোগ নিয়েছে। দুই মাস আগে থেকেই তারা পৃথক ক্যাম্পাসে একটি পূর্ণাংগ কোভিড হাসপাতাল চালু
অসহায় রোগীদের জীবনদাতাসম চিকিৎসকরা করোনাকালে সবচেয়ে বেশী হয়রানির শিকার হচ্ছেন। তারাই পাচ্ছেন না জরুরি চিকিৎসা। রোগীদের জীবন বাঁচাতে তারা নিজের জীবন বিপন্ন করছেন। সেই তারাই বঞ্চিত ন্যূনতম সুবিধা থেকে।
ইভারমেকটিন ও ডক্সিসাইক্লিন মিলিয়ে ২০/৩০ টাকায় করোনা বিজয় জাতীয় কিছু খবরে মিডিয়া এখন সয়লাব। এ নিয়ে প্রাজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন , বিষয়টি জনস্বার্থের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। লোকজন ওষুধগুলো কিনে জমাচ্ছেন। করোনার নানা টোটকা নিয়ে মিডিয়ার
ডা. আতিকুজ্জামান ফিলিপ লিখেছেন , একজন সম্মানীত চিকিৎসক অধ্যাপক উঁকুন মারা ওষুধের সাথে টেট্রাসাইক্লিন যোগ করে ওয়ার্ডে ভর্তি ননসিভিয়ার করোনা রুগি বাঁচিয়ে ফেলেছেন! আর যাই কই! মিডিয়াগুলো এটাকেই বিশাল গবেষণা হিসেবে চালিয়ে দিয়ে বি
রতন টাটার কথায়, 'এটা অত্যন্ত জরুরি সময়। আমাদের সকলের জন্যে এটা অত্যন্ত কঠিন এক চ্যালেঞ্জের সময়।' জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্রের সাংলিতে ৫০ বেডের বুন্ধনাতে ১০৬ বেডের হাসপাতাল গড়ে তোলা হচ্ছে। আবার উত্তরপ্রদেশের গৌতম বুদ্ধ নগরে ১৬৮
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১১ মে এর তথ্য অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ৮ টি প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। যার মধ্যে চারটি চিনের।
সারা পৃথিতে যখন ৪৩ লক্ষ মানুষ কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত ও প্রায় তিন লক্ষ মানুষ করোনা মহামারী তে মৃত্যু হয়, ভিয়েতনাম তখন পৃথিবীর প্রথম কোভিডশূন্য দেশ হিসেবে ঘোষনা দেয়। মোট ২৮৮ জন আক্রান্ত হলেও একজনেরও মৃত্যু হয়নি দেশটিতে, আজ শেষ
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন , এত বিদ্রুপ , এত অত্যাচার , এত অবিচার এত সামাজিক নিগ্রহ সহ্য করে ডাক্তাররা মানুষকে সেবা দেন । মানুষকে বাঁচিয়ে তোলার কাজ করেন । বাড়ি অলা করোনা রোগীর সেবা দেন বলে বাড়িতে ঢুকতে দেন না , পাড়া ম
করোনাকালেও পুদিনা পাতায় ৪১ উপকার পাবেন। তবে ভুলেও এসবকে করোনার ওষুধ ভাববেন না। ভারতবর্ষে তথা বিশ্বে এসব গুণ সব সময় পুদিনায় ছিল । এখনও অটুট । থাকবে অনাদিকাল।
করোনা ভাইরাসের জেনম রহস্য উদঘাটন করলেন ড. সেজুঁতি সাহা। সঙ্গে ছিলেন পিতা ড. সমীর সাহা। জার্মানির সবচেয়ে বড় ডেটাবেজ সংস্থা গ্লোবাল ইনিসিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা ডেটা (জিআইএসএইড)এ বাংলাদেশের শিশু স্বাস্থ্য গবেষণা ফাউন
করোনায় জনসেবায় বাংলাদেশে শহিদ হলেন ৫ বরেণ্য চিকিৎসক ।
ডা. মো. মারুফ হক খান লিখেছেন, নিচের বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিয়ে এখনই লকডাউন শিথিলতার কোন সুযোগ দেখছি না:
ডা. মারুফ রায়হান খান লিখেছেন , যে তরুণ ডাক্তারটি বড় পরিবার-আত্নীয়দের ঈদের উপহার দিয়ে খুশি করতে গিয়ে টাকা ধার করে ফেলে তার বুকের পাথরের ওজনটা কে মেপেছে?
আজকে মাসের দশ তারিখ। আমার তিন মাসের বাচ্চার গুড়ো দুধ শেষ হয়ে গিয়েছে চার দিন আগেই। এখনো বেতন পাইনি। হাসপাতাল থেকে বলে দিয়েছে যে ইনকাম কম তাই বেতন দিতে দেরি হবে৷ বাবা মাও অনেক অসুস্থ। যেখানে আমার এই মাসে উনাদের কিছু দেয়ার কথা
মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে করোনা রোগীদের জীবন দানে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন চিকিৎসক দম্পতি ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেল ও ডা. সাজেদা বেগম। চাঁদপুরে অবিরামভাবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
কোভিড-১৯ মহামারি সংকট মোকাবিলায় জরুরি করণীয় সম্পর্কে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে চিকিৎসক প্লাটফর্ম : "ডক্টরস ফর হেলথ এন্ডএনভায়রনমেন্ট । চিঠি নিম্নরুপ -----------------
করোনা থেকে বাঁচতে আগামী ১ বছরের জন্য ২২ জরুরি পরামর্শ দিলেন ডা. দেবী শেঠি । পরামর্শগুলো সহজ সরল । অবশ্য পালনে মিলবে জীবন।
শ্রেয়সী সেন লিখেছেন, বর্তমানে করোনা ভাইরাসের হানায় বিশ্ববাসী আক্রান্ত ও আতঙ্কিত। লকডাউন, আইসোলেশন, সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং - শব্দবন্ধগুলো এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে। তবে জানেন কি, এই সোশ্যাল ডিসট্যান্
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী লিখেছেন , অনেক সময় অপেশাদার লোক রোগীর প্রবাহ , স্বাস্থ্য ব্যবসা আর হেলথ কেয়ারের আওতাও অনেক সময় নিয়ন্ত্রণ করে । এই অবস্থায় হয়ত ডি জি টেল হেলথ প্রযুক্তি সৃষ্টি করতে পারে medical democracy যে অবস্থায় জন
ডা. হৃদয় রঞ্জন রায় জানান, মাস শেষে বেতন পেয়ে আগে আমার হোস্টেলে গিয়ে টাকা দিতেন। এরপর সরাসরি পোস্ট অফিসে গিয়ে ভাইদের বুয়েট, খুবি তে টাকা পাঠিয়ে শূন্য হাতে বাড়ী ফিরতেন। অনেক ত্যাগের মধ্যে এটা ছিল একটা।