এই ব্যক্তির স্ত্রী তাঁর থেকে ১৫ বছরের ছোট এক ছেলের সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত। এই কথা জানিয়েছেন তিনি। খুবই কষ্ট পেয়েছেন ব্যক্তি। মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ চেয়েছেন। জবাবে ডাক্তার যে পরামর্শ দিলেন
ডায়াবেটিস ফুট দেখার বিশেষজ্ঞ আছেন, দেখাতে পারেন।
প্রস্রাবের ১২ সংকেত : সহজেই জেনে নিতে পারবেন ১২ অশনি সংকেত
কিডনি সুস্থতার জন্য হেলদি আহার
শিশুসন্তানের জন্য অধ্যাপক ডা. এম কিউ কে তালুকদারের অবশ্য করণীয় পরামর্শ
হাঁপানি অনেক ক্ষেত্রে জিনগত রোগ।
গরমে সুস্থ থাকার সহজ উপায় জেনে নিন
কোলেস্টেরল একটি গুরুতর রোগ। এই রোগে আক্রান্ত মানুষের শীরে অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা দেখা যায়। হতে পারে স্ট্রোক (Stroke), হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack)। এবার কোলেস্টেরল কমাতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই হাঁটতে হবে। কতক্ষণ হাঁটবেন, কী ভাবে
শিশুদের চোখের সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হল ‘রেটিনোব্লাস্টোমা’। এটি মূলত কর্কট রোগ। যা রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
ইমুনিটি বা প্রতিরোধ ক্ষমতা নিশ্চিত ভাবেই বাড়বে,যদি মাঝে মাঝেই অন্তত ১৮ ঘন্টা বা আরো বেশি সময়ের জন্য সজল উপবাস করা যায়।
বয়স যখন বেশি: যে ৯ রকম খাবার খাবেন , যা করবেন
অনেকেরই নানা কাজে ও ব্যস্ততায় বাড়ছে রাত জাগার পালা।আর রাতে জেগে থাকলে খিদে তো পাবেই! বেশির রাতে খাবার খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে। তাতেই বাড়ছে বিপদ।
একজন মহিলার বয়স ২৯। উচ্চ শিক্ষিতা। এমনকী ভালো চাকরিও করেন। তবে গায়ের রং চাপা হওয়ায় তাঁর বিয়ে হচ্ছে না। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ হল, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে। তবেই ভালো থাকা হবে সম্ভব।
ত্বক ও চুলের পরিচর্যায় কোলাজেন নামক প্রোটিনের ভূমিকা অনেকটা।ত্বকের জেল্লা বাড়ানো থেকে চুলের গোড়া মজবুত করা সবেতেই প্রয়োজন হয় এই প্রোটিনের। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে কোলাজেনের ঘাটতি শুরু হয়। তাছাড়াও অস্বাস্থ্যকর খাওয়
আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, আমরা শারীরিক অসুস্থতাকে যতটুকু গুরুত্ব দেই, মানসিক অসুস্থতাকে ততটা দেই না। শরীরকে ভাল রাখার জন্য আমরা অনুশীলন করি, নিয়ম মেনে খাদ্য গ্রহণ করি কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্যটা থেকে যায় অবহেলাতেই। অথচ
অটোফেজি সরস উপবাস
১২৬ বছর বয়সী লোকচিকিৎসা গুরু শিবানন্দের দীর্ঘ জীবন লাভের ৫ রহস্য
বয়স ৫০ পেরিয়ে গেলে অনুসরণ করুন ৫০ ৫০ সূত্র
৫ লক্ষণ জানান দেবে আপনার সন্তান গ্লুকোমায় আক্রান্ত কি না
এইচডিএল কোলেস্টেরল হৃদ্রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। খাদ্যতালিকায় সামান্য কিছু পরিবর্তন আনলেই আমরা রক্তে এইচডিএল মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে পারি।